Wednesday, April 27, 2016
Sonyar Prem Kahini-3
Sonyar Prem Kahini-3
সোনিয়ার প্রেম কাহিনী ৩
আমি উচু হয়ে ওর পিঠে হাত দিয়ে আনহুক করলাম। সাদা ব্রায়ের নীচে তেমনই ফর্সা দুধ। এখন আর ছোট ছোট ঢিবি নেই, বেশ বড় হয়েছে। বাদামী বোটাগুলো খাড়া হয়ে আছে। ও স্মিত হেসে আমার একটা হাত নিয়ে বললো, ধরো, চেপে দাও। আমি দু হাত দিয়ে পালা করে গুলোতে মোলায়েম মাসাজ করে দিতে লাগলাম। সোনিয়া চোখ বুজে ছিল। ও আমার বুকের ওপর শুয়ে দুধগুলো চেপে আমার বুকের লোমে ঘষতে লাগলো।
আমি তখন পঠে হাত বুলিয়ে দিতে লাগলাম। বুকে ঘাড়ে কামড়ে কামড়ে লাল দাগ বসিয়ে দিল। আমি প্রত্যুত্তরে ওর গায়ে গাঢ় চুমু দিতে লাগলাম। এমন সময় খুট করে কোথায় যেন শব্দ হলো। সোনিয়া চমকে গিয়ে বললো, কেউ এসেছে নাকি? – নাহ, এমনি শব্দ আমার মনে হচ্ছিল, টিনা লুকিয়ে দেখছে। সোনিয়া আমার দুপায়ের ওপর বসে আমার ট্রাউজার টেনে নুনু বের করে নিল। ও হাত দিয়ে ধরে বললো, সেই আগের মতই আছে আমি বললাম, এহ, আগে এত বড় ছিল নাকি – উ, হয়তো একটু বড় হয়েছে, কিন্তু আগের মতই আছে। আগেরটাই ভালো। ও দু হাত দিয়ে অনেকক্ষন আমার নুনু নেড়েচেড়ে দেখল। তারপর মুখ নামিয়ে মুন্ডুটায় চুমু দিল। বললো, এবার আমারটা দেখ উঠে দাড়িয়ে নিজের পায়জামাটা ছেড়ে দিল। প্যান্টি নামিয়ে ভোদা বের করে বললো, বদলেছে? ক্লীন শেভ করে এসেছে মেয়েটা। বদলেছে অবশ্যই। আমার মনে আছে ও তখন আলোর মধ্যে দেখতে দিত না। আমার খুব লোভ ছিল। সেই ভোদাটা এখন মোটা আর চওড়া হয়েছে। আমি বললাম, আগের মতই দেখাচ্ছে – সত্যি বলছো তো, আমি চাই সবকিছু আগের মত থাকুক আমি বুঝেছি ও কি বলতে চাইছে। ওকে আমি উঠে ওকে সোফায় শুইয়ে দিলাম। ওর ভোদার কাছে মুখ নিয়ে শুরুতে ভোদার উপরে মুখ লাগালাম। ক্রমশ ভোদার খাজে জিভ চালাতে লাগলাম। আড়চোখে দেখলাম সোনিয়া চোখ বুজে আছে। তখনও তাই করত। জিভ দিয়ে ভগাঙ্কুরে স্পর্শ করতে লাগলাম। ভেতরটা মনে একশ ডিগ্রী ফারেনহাইট। যত জিভ চালাচ্ছিলাম টের পেলাম সোনিয়ার নিঃশ্বাস গাঢ় হয়ে আসছে। ওর পা দুটো ঘাড়ে তুলে ভোদাটা উন্মুক্ত করে নিলাম।খাজের শুরু যেখানে সেখানেই ভগাঙ্কুরের রেখাটা শুরু হয়েছে। আসল ভগাঙ্কুরের শুরুটা চামড়ার নীচে, কিন্তু ভীষন উত্তেজিত ফুলে আছে। আধ ইঞ্চির মত ফোলা অংশ শেষ হয়ে শুধু লাল মাথাটা বেরিয়ে আছে। আমি জিভ দিয়ে মাথাটাই স্পর্শ করলাম। টের পেলাম সোনিয়া কেপে উঠলো। মন দিয়ে কাঠির মত ভগাঙ্কুরকে আদর দিয়ে যেতে লাগলাম। সোনিয়ার নিঃশ্বাসের গতি যত বাড়তে লাগল, আমিও তত দ্রুত জিভ নেড়ে যেতে লাগলাম। তখন সোনিয়া মুখে অস্ফুট শব্দ করে উঠলো। আমি বুঝলাম এখনই হয়ে যাবে। পুরো মনোযোগ ঘুরিয়ে দিলাম ভগাঙ্কুরের মাথায়। জিভ দিয়ে ঠেসে জিভটা শক্ত করে অনবরত চাটতে থাকলাম। সোনিয়ার অস্ফুট শব্দ এবার আহ, আহ, ঊ ঊ ঊ হ, ওহ ওহ হয়ে চুড়ান্ত রূপ নিল। ও হাত পা টান টান করে দিল। আমি তবু জিভ থামাইনি, যেন ও পুরোটা খেতে পারে। একসময় ঝড় থেমে সোনিয়া চোখ খুললো। আমি ওর দিকে তাকিয়ে ভোদা থেকে মুখ তুললাম। দেরী না করে ভোদার মধ্যে নুনু চেপে দিলাম। সোনিয়া বললো, জোরে দাও সোনা, আমি এই মুহুর্তের জন্য অনেক অনেক বেশী অপেক্ষা করেছি। সোফায় বসেই মিশনারী স্টাইলে ধাক্কা মারছি, সোনিয়া আমাকে খামছে ধরলো। সোফার পর্ব শেষ করে দুজনে দাড়িয়ে ঠাপাতে লাগলাম। ওর একটা পা আমি হাতে তুলে নিয়েছি। সোনিয়া আমাকে শুইয়ে দিয়ে ও ওপর থেকে ঠাপাতে লাগলো। ওর হাতের চুড়ির শব্দ ঝুনঝুন করতে লাগলো। ও টায়ার্ড হয়ে আমার বুকে পড়লো। আমি তখন ডেড ফীশ স্টাইলে নীচ থেকে খুব দ্রুত গতিতে ধাক্কা মেরে যেতে লাগলাম। প্রায় মাল বের হয়ে যায় যায় অবস্থা। ভেবে দেখলাম এতদিন পর দেখা, নিজে একবার বের করলে অনেক ক্ষন আর কিছু করতে মন চাইবে না। আমি ওকে তুলে ওর ভোদাটা মুখের কাছে টেনে নিলাম। সোনিয়া বললো, কি কর আবার আমি বললাম, আরেকবার করে দেই তোমাকে – আরেকবার হতে চাইবে না, এই না করলাম – হবে, চেষ্টা করলে হবে আমি লিংটাতে (ভগাঙ্কুর) জিভ লাগিয়ে টের পেলাম, ওঠা আসলেই ঠান্ডা হয়ে আছে। তখন যেমন ছেলেদের নুনুর মত খাড়া হয়েছিল এখন আর ততটা তেজ নেই। আমি ডান হাতের দু আঙ্গুলে কন্ডম পড়িয়ে ওর ভোদায় ঢুকিয়ে দিলাম। কন্ডম না পড়ালে মেয়েরা নখের খোচা খেয়ে যায়, তখন উত্তেজনা নেমে যেতে বাধ্য। জিভ দিয়ে লিংটাকে নাড়তে নাড়তে ঝড়ের বেগে আঙ্গুল চালাতে লাগলাম ওর ভোদায়। আঙ্গুল দুটো উপরের দিকে বাকা করে ভোদার খাজগুলোতে যথা সম্ভব ফ্রিকশন তোরী করতে চাইলাম। ভগাঙ্কুরটা ক্রমশ জেগে উঠছে টের পাচ্ছি। সোনিয়া মুখ দিয়ে এক আধটু শব্দ করতে লাগলো। এবার মুখ নীচে নামিয়ে ভোদার গর্তে জিভ চালাতে লাগলাম আর হাত দিয়ে লিংটাকে ঘষে দিতে লাগলাম। ক্রমশ মুখ আরো নীচে নামাতে লাগলাম। সোনিয়া হঠাৎ বলে উঠলো, তোমার অস্বস্তি লাগলে থাক। আমি বললাম, তুমি তো গোসল করে এসেছ তাই না। ও বললো, হুম, খুব ভালো মত ধুয়েও এসেছি। আমি বললাম, তাহলে সমস্যা নেই। আমি মুখ নামিয়ে ওর ওর পাছার ফুটোর চারপাশে জিভ নেড়ে দিতে লাগলাম। সোনিয়া ভীষন হর্নি হয়ে উঠলো। ও বললো, ডোন্ট টীজ মি এনি মোর, প্লীজ ডু সামথিং আমি বললাম, আই উইল আমি এবার বা হাতের মধ্যমায় আরেকটা কন্ডম পড়ে ওর পাছায় ধীরে প্রবেশ করিয়ে দিলাম। সোনিয়া বললো, ফাক মি, প্লীজ ফাক মি দেখলাম অনুরোধ রাখতেই হবে। মধ্যমা পাছায় চালাতে চালাতে ওপরে উঠে নুনু ঢুকিয়ে দিলাম ভোদায়। সমস্যা হচ্ছে ডান হাতে নিজের ওজন রাখতে হচ্ছে। ওর লিংটাতে নাড়াচাড়া করতেই হবে। ওর ডান হাত নিয়ে ওর লিঙে ধরিয়ে বললাম, দ্রুত করতে থাকো। গায়ের সমস্ত শক্তি দিয়ে ভোদায় নুনু ঠাপাতে লাগলাম, আর সোনিয়া নিজে নিজে মাস্টারবেট করতে লাগলো। আগুন ধরে যেতে সময় নিলো না। চিৎকার দিয়ে দ্বিতীয়বার অর্গ্যাজম করলো মেয়েটা। আমি শান্ত হয়ে ওর গায়ের ওপর পড়ে রইলাম। হাত মুখ ধুয়ে দু জনে দুজনকে অনেক্ষন চুমু দিলাম। সোনিয়া বললো, আজ যাই, আবার আসব। সোনিয়াকে বিদায় দিয়ে দরজা লাগাতে দেখি টিনা ব্যাগ ট্যাগ নিয়ে রওনা হয়েছে। সে আর আমার দিকে তাকাবে না। মুখ ঘুরিয়ে বললো, যেতে দাও। আমি বললাম, আমি কিন্তু তোকে আগেই বলেছিলাম, চলে যা। এরপর আর কোনদিন টিনা আমাকে বিরক্ত করে নি।
-সমাপ্ত-
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment